Dhaka ০৩:৪১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৬ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লক্ষ্মীপুরে বৃষ্টি চেয়ে নামাজ

  • Reporter Name
  • Update Time : ১১:০১:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ মে ২০২১
  • 4633

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি:
লক্ষ্মীপুরে বৃষ্টি চেয়ে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির লক্ষ্যে নামাজ আদায় করা হয়েছে। এসময় তপ্তরোদে ঘন্টাব্যাপী মোনাজাতে বৃষ্টির জন্য মুসল্লিরা আহাজারি করেছেন। সবার কণ্ঠে ভেসে আসে রহমতের বৃষ্টি জন্য আবেদন।

শনিবার (২২ মে) সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার কুশাখালী ইউনিয়নের মুনছুর আহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ আয়োজন করা হয়। এসময় নামাজ ও দোয়া পরিচালনা করেন স্থানীয় চরমটুয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবু তাহের।

কয়েকজন মুসল্লি জানায়, কুশাখালীর অধিকাংশ মানুষ কৃষিকাজের সঙ্গে জড়িত। খালে পানি নেই। জমি আবাদের জন্য পানি খুবই প্রয়োজন। বৃষ্টি না হওয়ায় খাল-পুকুর-মাঠঘাট সব শুকিয়ে রয়েছে। খালের জমিতে ফাটল ধরেছে। যেন খরা মৌসুম চলছে। আল্লাহ সকল কিছুর মালিক, তিনি একমাত্র ভরসা। এজন্য নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে রহমতের বৃষ্টির জন্য কেঁদেছি,
স্থানীয়রা বলেন, দুই শতাধিক মুসল্লির উপস্থিতে বৃষ্টির জন্য নামাজ ও দোয়া করা হয়েছে। এ এলাকার অধিকাংশ মানুষই কৃষির সঙ্গে জড়িত। বৃষ্টি না হলে জমি আবাদ করা যাবে না। মাঠঘাট সব শুকিয়ে চৌচির হয়ে পড়েছে। আল্লাহ’র রহমতের আশায় সবাই যার যার অবস্থান থেকে দোয়া করছেন।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

লক্ষ্মীপুরে বৃষ্টি চেয়ে নামাজ

Update Time : ১১:০১:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ মে ২০২১

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি:
লক্ষ্মীপুরে বৃষ্টি চেয়ে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির লক্ষ্যে নামাজ আদায় করা হয়েছে। এসময় তপ্তরোদে ঘন্টাব্যাপী মোনাজাতে বৃষ্টির জন্য মুসল্লিরা আহাজারি করেছেন। সবার কণ্ঠে ভেসে আসে রহমতের বৃষ্টি জন্য আবেদন।

শনিবার (২২ মে) সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার কুশাখালী ইউনিয়নের মুনছুর আহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ আয়োজন করা হয়। এসময় নামাজ ও দোয়া পরিচালনা করেন স্থানীয় চরমটুয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবু তাহের।

কয়েকজন মুসল্লি জানায়, কুশাখালীর অধিকাংশ মানুষ কৃষিকাজের সঙ্গে জড়িত। খালে পানি নেই। জমি আবাদের জন্য পানি খুবই প্রয়োজন। বৃষ্টি না হওয়ায় খাল-পুকুর-মাঠঘাট সব শুকিয়ে রয়েছে। খালের জমিতে ফাটল ধরেছে। যেন খরা মৌসুম চলছে। আল্লাহ সকল কিছুর মালিক, তিনি একমাত্র ভরসা। এজন্য নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে রহমতের বৃষ্টির জন্য কেঁদেছি,
স্থানীয়রা বলেন, দুই শতাধিক মুসল্লির উপস্থিতে বৃষ্টির জন্য নামাজ ও দোয়া করা হয়েছে। এ এলাকার অধিকাংশ মানুষই কৃষির সঙ্গে জড়িত। বৃষ্টি না হলে জমি আবাদ করা যাবে না। মাঠঘাট সব শুকিয়ে চৌচির হয়ে পড়েছে। আল্লাহ’র রহমতের আশায় সবাই যার যার অবস্থান থেকে দোয়া করছেন।