Dhaka ০৮:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কিছু সময়ের জন্য পানিতে তলিয়ে যেতে পারে সেন্টমার্টিন

  • আপডেট: ০৫:৪৮:৪০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ মে ২০২৩
  • 1838

সূর্যোদয় প্রতিবেদক : ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে সাময়িকভাবে পানিতে তলিয়ে যেতে পারে বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন। আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান বলেন, সেন্টমার্টিনে যেহেতু বড় কোনও অবকাঠামো নেই, সেহেতু ঝড়ের তীব্রতার কারণে কিছু সময়ের জন্য তলিয়ে যেতে পারে প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন। তবে পানি স্থির অবস্থায় থাকবে না। সে হিসেবে পানি সরেও যেতে পারে। পরিস্থিতি পুরোটাই নির্ভর করছে ঝড়ের গতির ওপর। ঘূর্ণিঝড় মোখা আজ ১৪ মে রবিবার সকাল ৯টার পর উপকূল অতিক্রম করতে শুরু করেছে। এর গতিবেগ এখন ঘণ্টায় ২১৫ কিলোমিটার। গতিবেগ অনুযায়ী এর বেশিরভাগ অংশ এবং ঝড়ের কেন্দ্র যাবে উত্তর মিয়ানমারের দিকে। আর বাকিটা পড়বে কক্সবাজার উপকূলে। উল্লেখ্য, ঘূর্ণিঝড়ের ফলে সৃষ্ট বাতাসের গতিবেগ যদি ঘণ্টায় ৬২ থেকে ৮৮ কিলোমিটার হয়, তাকে ঘূর্ণিঝড় বা ‘ট্রপিক্যাল সাইক্লোন বলা হয়। গতিবেগ ৮৯ থেকে ১১৭ কিলোমিটার হলে তাকে বলা হয় তীব্র ঘূর্ণিঝড় বা ‘সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম’। আর বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ১১৮ থেকে ২১৯ কিলোমিটার হলে তখন সেটিকে হ্যারিকেন গতিসম্পন্ন ঘূর্ণিঝড় বা ভেরি সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম বলা হয়। গতিবেগ ২২০ কিলোমিটার বা তার বেশি হলে তাকে সুপার সাইক্লোন বলা হয়। আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, মোখার গতি এখন ঘণ্টায় ২১৫ কিলোমিটার। যা প্রায় সুপার সাইক্লোনের কাছাকাছি। তবে উপকূলে উঠে আসার পর এর গতি কিছুটা কমে ১৮০ থেকে ১৯০ কিলোমিটার হতে পারে। ফলে এটিকে সুপার সাইক্লোন বলা যাবে না।

সর্বাধিক পঠিত

কাদের গনি চৌধুরী সত্যের মশাল নিয়ে এগিয়ে চলা এক সাংবাদিক নেতা

কিছু সময়ের জন্য পানিতে তলিয়ে যেতে পারে সেন্টমার্টিন

আপডেট: ০৫:৪৮:৪০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ মে ২০২৩

সূর্যোদয় প্রতিবেদক : ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে সাময়িকভাবে পানিতে তলিয়ে যেতে পারে বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন। আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান বলেন, সেন্টমার্টিনে যেহেতু বড় কোনও অবকাঠামো নেই, সেহেতু ঝড়ের তীব্রতার কারণে কিছু সময়ের জন্য তলিয়ে যেতে পারে প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন। তবে পানি স্থির অবস্থায় থাকবে না। সে হিসেবে পানি সরেও যেতে পারে। পরিস্থিতি পুরোটাই নির্ভর করছে ঝড়ের গতির ওপর। ঘূর্ণিঝড় মোখা আজ ১৪ মে রবিবার সকাল ৯টার পর উপকূল অতিক্রম করতে শুরু করেছে। এর গতিবেগ এখন ঘণ্টায় ২১৫ কিলোমিটার। গতিবেগ অনুযায়ী এর বেশিরভাগ অংশ এবং ঝড়ের কেন্দ্র যাবে উত্তর মিয়ানমারের দিকে। আর বাকিটা পড়বে কক্সবাজার উপকূলে। উল্লেখ্য, ঘূর্ণিঝড়ের ফলে সৃষ্ট বাতাসের গতিবেগ যদি ঘণ্টায় ৬২ থেকে ৮৮ কিলোমিটার হয়, তাকে ঘূর্ণিঝড় বা ‘ট্রপিক্যাল সাইক্লোন বলা হয়। গতিবেগ ৮৯ থেকে ১১৭ কিলোমিটার হলে তাকে বলা হয় তীব্র ঘূর্ণিঝড় বা ‘সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম’। আর বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ১১৮ থেকে ২১৯ কিলোমিটার হলে তখন সেটিকে হ্যারিকেন গতিসম্পন্ন ঘূর্ণিঝড় বা ভেরি সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম বলা হয়। গতিবেগ ২২০ কিলোমিটার বা তার বেশি হলে তাকে সুপার সাইক্লোন বলা হয়। আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, মোখার গতি এখন ঘণ্টায় ২১৫ কিলোমিটার। যা প্রায় সুপার সাইক্লোনের কাছাকাছি। তবে উপকূলে উঠে আসার পর এর গতি কিছুটা কমে ১৮০ থেকে ১৯০ কিলোমিটার হতে পারে। ফলে এটিকে সুপার সাইক্লোন বলা যাবে না।