০৭:৩৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

লক্ষীপুরের জোড়া খুনে মামলায় জিহাদিসহ আসামি ৩৩

  • আপডেট: ০৬:১৫:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৩
  • 933

লক্ষীপুর প্রতিনিধি : লক্ষীপুরে জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান ও ছাত্রলীগ নেতা রাকিব ইমাম খুনের ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কাশেম জিহাদিসহ ৩৩ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত কাউকে এখনো আটক করতে পারেনি পুলিশ। ২৭ এপ্রিল বুধবার রাতে নিহত নোমানের বড় ভাই স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান বাদী হয়ে চন্দ্রগঞ্জ থানায় এ মামলা করেন। গত ২৫ এপ্রিল মঙ্গলবার রাত পৌনে ১০ টার দিকে সদর উপজেলার বশিকপুর ইউনিয়নের নাগেরহাট এলাকায় সন্ত্রাসীরা যুবলীগ নেতা নোমান ও ছাত্রলীগ নেতা রাকিবকে গুলি করে হত্যা করে। এসময় তাদের ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও মোবাইল নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। গুলির শব্দ শুনে ঘটনাস্থল গিয়ে স্থানীয় লোকজন গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা তাদের পৃথক হাসপাতালে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার ২৭ ঘণ্টা পর চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবুল কাশেম জিহাদিকে প্রধান আসামি করে ১৮ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো ১৫ জনের নামে মামলা দায়ের করা হয়। নিহত নোমান সদর উপজেলার বশিকপুর ইউনিয়নের বশিকপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে। তিনি (নোমান) প্রস্তাবিত জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক। অপর নিহত রাকিব বশিকপুর ইউনিয়ন পরিষদের ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা- একই ইউনিয়নের নন্দীগ্রামের রফিক উল্যার ছেলে ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। নিহত নোমানের স্ত্রী ও দুই শিশু সন্তান রয়েছে অপর নিহত রাকিবের স্ত্রী ও ৭ মাসের একটি শিশু সন্তান রয়েছে বলে জানা যায়। ল²ীপুর জেলা পুলিশ সুপার মাহফুজ্জামান আশরাফ মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন আসামিদের ধরতে পুলিশি অভিযান অব্যাহত আছে বলে জানান এসপি।

সর্বাধিক পঠিত

স্বামী হাসপাতালে,প্যারোলে মুক্তি চেয়েছে ডা. দীপু মনি

লক্ষীপুরের জোড়া খুনে মামলায় জিহাদিসহ আসামি ৩৩

আপডেট: ০৬:১৫:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৩

লক্ষীপুর প্রতিনিধি : লক্ষীপুরে জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান ও ছাত্রলীগ নেতা রাকিব ইমাম খুনের ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কাশেম জিহাদিসহ ৩৩ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত কাউকে এখনো আটক করতে পারেনি পুলিশ। ২৭ এপ্রিল বুধবার রাতে নিহত নোমানের বড় ভাই স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান বাদী হয়ে চন্দ্রগঞ্জ থানায় এ মামলা করেন। গত ২৫ এপ্রিল মঙ্গলবার রাত পৌনে ১০ টার দিকে সদর উপজেলার বশিকপুর ইউনিয়নের নাগেরহাট এলাকায় সন্ত্রাসীরা যুবলীগ নেতা নোমান ও ছাত্রলীগ নেতা রাকিবকে গুলি করে হত্যা করে। এসময় তাদের ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও মোবাইল নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। গুলির শব্দ শুনে ঘটনাস্থল গিয়ে স্থানীয় লোকজন গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা তাদের পৃথক হাসপাতালে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার ২৭ ঘণ্টা পর চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবুল কাশেম জিহাদিকে প্রধান আসামি করে ১৮ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো ১৫ জনের নামে মামলা দায়ের করা হয়। নিহত নোমান সদর উপজেলার বশিকপুর ইউনিয়নের বশিকপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে। তিনি (নোমান) প্রস্তাবিত জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক। অপর নিহত রাকিব বশিকপুর ইউনিয়ন পরিষদের ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা- একই ইউনিয়নের নন্দীগ্রামের রফিক উল্যার ছেলে ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। নিহত নোমানের স্ত্রী ও দুই শিশু সন্তান রয়েছে অপর নিহত রাকিবের স্ত্রী ও ৭ মাসের একটি শিশু সন্তান রয়েছে বলে জানা যায়। ল²ীপুর জেলা পুলিশ সুপার মাহফুজ্জামান আশরাফ মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন আসামিদের ধরতে পুলিশি অভিযান অব্যাহত আছে বলে জানান এসপি।