০৫:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫, ৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের পদভারে মুখরিত রামগড় মৈত্রী সেতু

  • আপডেট: ০৮:১৩:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৩
  • 971

রামগড় প্রতিনিধি : ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের পদভারে মুখোরিত খাগড়াছড়ির রামগড় সীমান্ত নদীতে নির্মিত বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু এলাকা। বর্তমানে রামগড়ের এই এলাকাটি পর্যটকদের বাড়তি বিনোদন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, ঈদের দ্বিতীয় দিন বিকেল থেকে রামগড় ঈদের ঘুরাঘুরিতে মৈত্রী সেতুর স্থানে ভিড় করছেন হাজারো দর্শনার্থী। সেতুটি উদ্বোধনের পর থেকে প্রতিদিন বিকেলে দূরদুরান্ত থেকে সাজেকগামী পর্যটকরাও দৃষ্টিনন্দন এই সেতুটি দেখতে আসেন। বর্তমানে সেতু স্থলে পর্যটকদের বাড়তি আকর্ষণ যুক্ত করেছে নব নির্মিত ইমিগ্রেশন ভবন। পর্যটনময় শহর রামগড়ের বুকে দেশের প্রথম দৃষ্টিনন্দন মৈত্রীসেতু-১ শহরের সৌন্দর্য ও পরিচিতি আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। রামগড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান জানান, ঈদে রামগড়ের সবকটি পর্যটন স্পটে সিভিলে পুলিশের তৎপরতা রয়েছে। মৈত্রী সেতু-১ স্থলে বিজিবির টহল ও নজরদারিতা রয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের ৬ জুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু-১ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। খাগড়াছড়ির রামগড়ে মহামুনি এলাকায় প্রায় ১০ একর ভূমি অধিগ্রহণ করে মৈত্রী সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়। সেতু নির্মাণের ব্যয়ভার বহন করছে ভারত সরকার। ২০২১ সালের ৯ মার্চ ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু-১-এর উদ্বোধন করেন।

সর্বাধিক পঠিত

হাসনাতের বক্তব্য অত্যন্ত হাস্যকর ও অপরিপক্ব গল্পের সম্ভার: বিবৃতিতে সেনাসদর

ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের পদভারে মুখরিত রামগড় মৈত্রী সেতু

আপডেট: ০৮:১৩:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৩

রামগড় প্রতিনিধি : ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের পদভারে মুখোরিত খাগড়াছড়ির রামগড় সীমান্ত নদীতে নির্মিত বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু এলাকা। বর্তমানে রামগড়ের এই এলাকাটি পর্যটকদের বাড়তি বিনোদন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, ঈদের দ্বিতীয় দিন বিকেল থেকে রামগড় ঈদের ঘুরাঘুরিতে মৈত্রী সেতুর স্থানে ভিড় করছেন হাজারো দর্শনার্থী। সেতুটি উদ্বোধনের পর থেকে প্রতিদিন বিকেলে দূরদুরান্ত থেকে সাজেকগামী পর্যটকরাও দৃষ্টিনন্দন এই সেতুটি দেখতে আসেন। বর্তমানে সেতু স্থলে পর্যটকদের বাড়তি আকর্ষণ যুক্ত করেছে নব নির্মিত ইমিগ্রেশন ভবন। পর্যটনময় শহর রামগড়ের বুকে দেশের প্রথম দৃষ্টিনন্দন মৈত্রীসেতু-১ শহরের সৌন্দর্য ও পরিচিতি আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। রামগড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান জানান, ঈদে রামগড়ের সবকটি পর্যটন স্পটে সিভিলে পুলিশের তৎপরতা রয়েছে। মৈত্রী সেতু-১ স্থলে বিজিবির টহল ও নজরদারিতা রয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের ৬ জুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু-১ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। খাগড়াছড়ির রামগড়ে মহামুনি এলাকায় প্রায় ১০ একর ভূমি অধিগ্রহণ করে মৈত্রী সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয়। সেতু নির্মাণের ব্যয়ভার বহন করছে ভারত সরকার। ২০২১ সালের ৯ মার্চ ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু-১-এর উদ্বোধন করেন।