Dhaka ০৩:৩৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৪ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজেশপুর ইকোপার্ক মাদক কারবারিদের আস্তানা

  • আপডেট: ০৯:২৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ মার্চ ২০২৩
  • 6900

কুমিল্লা প্রতিনিধি : রাজেশপুর ইকোপার্ক এখন মাদকসেবী ও মাদক কারবারিদের কারণে ভয়ংকর হয়ে ওঠে। দিনে-রাতে সমানতালে বনের মধ্যে চলে মাদকসেবন ও মাদক পাচার। মাদক কারবারিদের দাপটে বনে পশুপাখি নেই।আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এক কর্মকর্তা নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, ‘এই বনে পশুপাখি নাই; আছে শুধু মাদক কারবারি। রাজেশপুর শালবনের অফিসার ইনচার্জ হুমায়ুন কবির বলেন, রাজেশপুর শালবন রক্ষণাবেক্ষণে অন্তত ১০ জন বনরক্ষী দরকার। আমাদের আছে মাত্র তিনজন। এত কম জনবল দিয়ে এত বড় বন পাহারা দেয়া কিংবা বন ও বন্যপ্রাণীর যত্নআত্তি করা সম্ভব কীভাবে? এ ছাড়াও আমাদের লজিস্টিক সাপোর্ট নেই। তবুও আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি বনের গাছপালা ও পশুপাখিদের নিরাপত্তা ঠিক রাখতে। জেলার আদর্শ সদর উপজেলার সীমান্তবর্তী জামবাড়ি শালবনে গিয়ে দেখা যায়, বনের চারপাশের লতাগুল্ম কেটে ফেলা হয়েছে। বনের বিভিন্ন স্থানে বসতি বাড়ছে। দায়িত্বরত বনরক্ষীরা জানান, জামবাড়ি শালবনের মাটি অনেক রুক্ষ, যে কারণে এ বনের গাছপালার সংখ্যা বাড়েনি। সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের ফলে ওই পাশ থেকে বন্যপ্রাণীর যাতায়াত নেই বললে চলে।

সর্বাধিক পঠিত

রাজেশপুর ইকোপার্ক মাদক কারবারিদের আস্তানা

আপডেট: ০৯:২৮:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ মার্চ ২০২৩

কুমিল্লা প্রতিনিধি : রাজেশপুর ইকোপার্ক এখন মাদকসেবী ও মাদক কারবারিদের কারণে ভয়ংকর হয়ে ওঠে। দিনে-রাতে সমানতালে বনের মধ্যে চলে মাদকসেবন ও মাদক পাচার। মাদক কারবারিদের দাপটে বনে পশুপাখি নেই।আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এক কর্মকর্তা নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, ‘এই বনে পশুপাখি নাই; আছে শুধু মাদক কারবারি। রাজেশপুর শালবনের অফিসার ইনচার্জ হুমায়ুন কবির বলেন, রাজেশপুর শালবন রক্ষণাবেক্ষণে অন্তত ১০ জন বনরক্ষী দরকার। আমাদের আছে মাত্র তিনজন। এত কম জনবল দিয়ে এত বড় বন পাহারা দেয়া কিংবা বন ও বন্যপ্রাণীর যত্নআত্তি করা সম্ভব কীভাবে? এ ছাড়াও আমাদের লজিস্টিক সাপোর্ট নেই। তবুও আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি বনের গাছপালা ও পশুপাখিদের নিরাপত্তা ঠিক রাখতে। জেলার আদর্শ সদর উপজেলার সীমান্তবর্তী জামবাড়ি শালবনে গিয়ে দেখা যায়, বনের চারপাশের লতাগুল্ম কেটে ফেলা হয়েছে। বনের বিভিন্ন স্থানে বসতি বাড়ছে। দায়িত্বরত বনরক্ষীরা জানান, জামবাড়ি শালবনের মাটি অনেক রুক্ষ, যে কারণে এ বনের গাছপালার সংখ্যা বাড়েনি। সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের ফলে ওই পাশ থেকে বন্যপ্রাণীর যাতায়াত নেই বললে চলে।