০৭:৫১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় অ্যাম্বুলেন্স দুর্ঘটনায় নিহত ৮

  • আপডেট: ১০:৩৯:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ জুন ২০২৩
  • 116

ফরিদপুর প্রতিনিধি : ফরিদপুরের ভাঙ্গা ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্স দুর্ঘটনায় ৮ জন মারা গেছেন। ২৪ জুন শনিবার দুর্ঘটনায় অ্যাম্বুলেন্সটিতে থাকা কেউ আর বেঁচে নেই। ফরিদপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. শাহজাহান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে বেলা ১১টার দিকে ভাঙ্গা-ঢাকা এক্সপ্রেসওয়ের মালিগ্রামে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রেলিংয়ে ধাক্কা লাগলে অ্যাম্বুলেন্সটিতে আগুন লেগে যায়। এতে সাত যাত্রীর মৃত্যু হয়। আহত অ্যাম্বুলেন্স চালক মৃদুল মালোকে উদ্ধার করে ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয় সেখানে তার মৃত্যু হয়। নিহতরা হলেন- ফরিদপুর শহরের গুহল²ীপুর এলাকার তকি মোল্যা সড়কের সুভাষ চন্দ্র মালোর ছেলে মৃদুল মালো (২৫), বোয়ালমারীর গুনবাহা ইউনিয়নের ফেলানগর গ্রামের আজিজারের স্ত্রী তসলিমা বেগম (৫০), তসলিমা বেগমের মেয়ে বোয়ালমারীর শেখর ইউনিয়নে মাইট কুমড়া গ্রামের বাসিন্দা আলমগীরের স্ত্রী কমলা (৩০), সেনা সদস্য মাহমুদের স্ত্রী বিউটি (২৬), নিহত কমলার তিন সন্তান আরিফ (১২), হাসিব (১০) ও আফসা (১) ও বিউটির ছেলে মেহেদী (১০)। বিউটির স্বামী মাহমুদ রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে কর্মরত রয়েছেন।

ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেন, এ ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

সর্বাধিক পঠিত

চট্টগ্রাম কারাগারে স্বেচ্ছাসেবক লীগে নেতার মৃত্যু

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় অ্যাম্বুলেন্স দুর্ঘটনায় নিহত ৮

আপডেট: ১০:৩৯:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ জুন ২০২৩

ফরিদপুর প্রতিনিধি : ফরিদপুরের ভাঙ্গা ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্স দুর্ঘটনায় ৮ জন মারা গেছেন। ২৪ জুন শনিবার দুর্ঘটনায় অ্যাম্বুলেন্সটিতে থাকা কেউ আর বেঁচে নেই। ফরিদপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. শাহজাহান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে বেলা ১১টার দিকে ভাঙ্গা-ঢাকা এক্সপ্রেসওয়ের মালিগ্রামে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রেলিংয়ে ধাক্কা লাগলে অ্যাম্বুলেন্সটিতে আগুন লেগে যায়। এতে সাত যাত্রীর মৃত্যু হয়। আহত অ্যাম্বুলেন্স চালক মৃদুল মালোকে উদ্ধার করে ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয় সেখানে তার মৃত্যু হয়। নিহতরা হলেন- ফরিদপুর শহরের গুহল²ীপুর এলাকার তকি মোল্যা সড়কের সুভাষ চন্দ্র মালোর ছেলে মৃদুল মালো (২৫), বোয়ালমারীর গুনবাহা ইউনিয়নের ফেলানগর গ্রামের আজিজারের স্ত্রী তসলিমা বেগম (৫০), তসলিমা বেগমের মেয়ে বোয়ালমারীর শেখর ইউনিয়নে মাইট কুমড়া গ্রামের বাসিন্দা আলমগীরের স্ত্রী কমলা (৩০), সেনা সদস্য মাহমুদের স্ত্রী বিউটি (২৬), নিহত কমলার তিন সন্তান আরিফ (১২), হাসিব (১০) ও আফসা (১) ও বিউটির ছেলে মেহেদী (১০)। বিউটির স্বামী মাহমুদ রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে কর্মরত রয়েছেন।

ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার বলেন, এ ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।