০৮:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বেড়ে ৬০ গ্রাম প্লাবিত

  • আপডেট: ০২:৩০:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ জুন ২০২৩
  • 103

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি : কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বেড়ে জেলার ৬০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। কয়েকদিন ধরে পানি বৃদ্ধির ফলে জেলার ৩০টি পয়েন্টে ভাঙন শুরু হয়েছে। প্রায় ২০০ হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়েছে।
পানিবন্দি হয়ে পড়েছে অন্তত ১০ হাজার মানুষ। পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যমতে, জেলার সবকটি নদ-নদীতে পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পাটেশ্বরী পয়েন্ট দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার ১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ধরলা সেতু পয়েন্টে ৩৯ সেন্টিমিটার, নুন খাওয়া পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ৫৩ সেন্টিমিটার কাউনিয়া তিস্তা পয়েন্টের পানি ৮৯ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, ভারী বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ৬০ গ্রাম প্লাবিত হয়ে পড়েছে। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে কয়েক হাজার মানুষ। জেলার ৩০ পয়েন্টে ভাঙন দেখা দিয়েছে।

এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরিফ বলেন, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। নগদ অর্থ ও শুকনা খাবার মজুত রয়েছে। যেখানে যখন প্রয়োজন পড়বে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সর্বাধিক পঠিত

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিতের আদেশ প্রত্যাহার

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বেড়ে ৬০ গ্রাম প্লাবিত

আপডেট: ০২:৩০:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ জুন ২০২৩

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি : কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বেড়ে জেলার ৬০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। কয়েকদিন ধরে পানি বৃদ্ধির ফলে জেলার ৩০টি পয়েন্টে ভাঙন শুরু হয়েছে। প্রায় ২০০ হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়েছে।
পানিবন্দি হয়ে পড়েছে অন্তত ১০ হাজার মানুষ। পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যমতে, জেলার সবকটি নদ-নদীতে পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পাটেশ্বরী পয়েন্ট দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার ১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ধরলা সেতু পয়েন্টে ৩৯ সেন্টিমিটার, নুন খাওয়া পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ৫৩ সেন্টিমিটার কাউনিয়া তিস্তা পয়েন্টের পানি ৮৯ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, ভারী বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ৬০ গ্রাম প্লাবিত হয়ে পড়েছে। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে কয়েক হাজার মানুষ। জেলার ৩০ পয়েন্টে ভাঙন দেখা দিয়েছে।

এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরিফ বলেন, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। নগদ অর্থ ও শুকনা খাবার মজুত রয়েছে। যেখানে যখন প্রয়োজন পড়বে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।