০৪:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঢাকা-১৭ আসন নির্বাচনে প্রার্থিতা ফিরে পেলেন হিরো আলম

  • আপডেট: ০২:৪৯:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ জুন ২০২৩
  • 116

সূর্যোদয় প্রতিবেদক : ঢাকা-১৭ আসন নির্বাচনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম।
আজ ২২ জুন বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আপিল শুনানি শেষে এ তথ্য জানান ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।

যেকোনো সংসদীয় আসনে নির্বাচন করতে হলে এক শতাংশ ভোটারের নাম ও স্বাক্ষর প্রয়োজন হয়। কিন্তু এই এক শতাংশ ভোটার ও তাদের স্বাক্ষর নিতে পারেননি তিনি। রিটার্নিং কর্মকর্তার প্রতিনিধি দল সরেজমিন ঘুরে হিরো আলমের দেওয়া এক শতাংশ ভোটারের হদিস পায়নি। এজন্যই হিরো আলমের মনোনয়ন বাতিল হয়েছিল বলে গত রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) মনোনয়ন বাছাই শেষে রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মুনীর হোসাইন খান জানান।
তিনি আরও জানান, মোট ১৫ জন মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন। এর মধ্যে বাছাইয়ে সাত জনের মনোনয়ন বৈধ হয়েছে। বাকি আটজনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।

গত ১৫ মে এই আসনের সংসদ সদস্য চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠানের (ফারুক) মৃত্যু হলে আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়।

সর্বাধিক পঠিত

ঢাকা-১৭ আসন নির্বাচনে প্রার্থিতা ফিরে পেলেন হিরো আলম

আপডেট: ০২:৪৯:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ জুন ২০২৩

সূর্যোদয় প্রতিবেদক : ঢাকা-১৭ আসন নির্বাচনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম।
আজ ২২ জুন বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আপিল শুনানি শেষে এ তথ্য জানান ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।

যেকোনো সংসদীয় আসনে নির্বাচন করতে হলে এক শতাংশ ভোটারের নাম ও স্বাক্ষর প্রয়োজন হয়। কিন্তু এই এক শতাংশ ভোটার ও তাদের স্বাক্ষর নিতে পারেননি তিনি। রিটার্নিং কর্মকর্তার প্রতিনিধি দল সরেজমিন ঘুরে হিরো আলমের দেওয়া এক শতাংশ ভোটারের হদিস পায়নি। এজন্যই হিরো আলমের মনোনয়ন বাতিল হয়েছিল বলে গত রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) মনোনয়ন বাছাই শেষে রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মুনীর হোসাইন খান জানান।
তিনি আরও জানান, মোট ১৫ জন মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন। এর মধ্যে বাছাইয়ে সাত জনের মনোনয়ন বৈধ হয়েছে। বাকি আটজনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।

গত ১৫ মে এই আসনের সংসদ সদস্য চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠানের (ফারুক) মৃত্যু হলে আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়।