০৫:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫, ৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাড্ডায় শ্রমিক লীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

  • আপডেট: ০৯:৪৯:০১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ জুন ২০২৩
  • 591

সূর্যোদয় প্রতিবেদক : রাজধানীর বাড্ডা সাতার কুল এলাকায় অপু ইসলাম (৩৫) নামে শ্রমিক লীগের এক নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। তিনি ৪১ নম্বর ওয়ার্ড শ্রমিক লীগের আহ্বায়ক ছিলেন। ৯ জুন শুক্রবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় কয়েকজনকে আটক করেছে পুলিশ।

নিহতের খালাতো ভাই দিপু হাসান দাবি করেন, পূর্বশত্রুতার জেরে গত শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে সাঁতারকুল শান্তিপাড়া আশরাফ আলী রোডের মাস্টার কমপ্লেক্সের সামনে আইইউবির শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অপুর কথা কাটাকাটি হয়। পরে ওই শিক্ষার্থীরা তাকে ধরে নির্মাণাধীন ভবনের ষষ্ঠ তলায় নিয়ে যায়। সেখানে তাকে মারধর করে।

একপর্যায়ে লিফটের ফাঁকা দিয়ে নিচে ফেলে দেয়। খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে রাতেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। স্বজনেরা জানান, অপু সাঁতারকুল উত্তরপাড়ার স্থায়ী বাসিন্দা। এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক। আগে অটোরিক্সার ব্যবসা করতেন। শ্রমিক লীগের রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন।

সর্বাধিক পঠিত

হাসনাতের বক্তব্য অত্যন্ত হাস্যকর ও অপরিপক্ব গল্পের সম্ভার: বিবৃতিতে সেনাসদর

বাড্ডায় শ্রমিক লীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

আপডেট: ০৯:৪৯:০১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ জুন ২০২৩

সূর্যোদয় প্রতিবেদক : রাজধানীর বাড্ডা সাতার কুল এলাকায় অপু ইসলাম (৩৫) নামে শ্রমিক লীগের এক নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। তিনি ৪১ নম্বর ওয়ার্ড শ্রমিক লীগের আহ্বায়ক ছিলেন। ৯ জুন শুক্রবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় কয়েকজনকে আটক করেছে পুলিশ।

নিহতের খালাতো ভাই দিপু হাসান দাবি করেন, পূর্বশত্রুতার জেরে গত শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে সাঁতারকুল শান্তিপাড়া আশরাফ আলী রোডের মাস্টার কমপ্লেক্সের সামনে আইইউবির শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অপুর কথা কাটাকাটি হয়। পরে ওই শিক্ষার্থীরা তাকে ধরে নির্মাণাধীন ভবনের ষষ্ঠ তলায় নিয়ে যায়। সেখানে তাকে মারধর করে।

একপর্যায়ে লিফটের ফাঁকা দিয়ে নিচে ফেলে দেয়। খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে রাতেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। স্বজনেরা জানান, অপু সাঁতারকুল উত্তরপাড়ার স্থায়ী বাসিন্দা। এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক। আগে অটোরিক্সার ব্যবসা করতেন। শ্রমিক লীগের রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন।