০৮:০৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫, ১২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লিচুর দাম বেশি হওয়ায় না কিনে ফিরে যাচ্ছেন অনেকে

  • আপডেট: ০৮:২৬:০৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ মে ২০২৩
  • 996

সূর্যোদয় প্রতিনিধি : মাদারীপুরের বাজারগুলোতে মৌসুমি ফল লিচুর আমদানি বেড়েছে। ফলের বাজার থেকে শুরু করে হাট-বাজার, এমনকি রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ঝুড়িতে করে বেশ অনেক যায়গাতেই বিক্রি করা হচ্ছে।

কিন্তু বাজারে প্রচুর পরিমাণে লিচুর সরবরাহ থাকলেও দাম এখনও অনেকটাই বেশি। অনেকেই শুধু দাম শুনে লিচু না কিনে ফিরে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন ক্রেতারা।
দাম বেশি হওয়ার কারনে এবারে লিচু ক্রেতাদের সংখ্যা তুলনামূলক কম। বিক্রিও আশানুরূপ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। একদিন বিক্রি বাড়লে, আরেকদিন খুবই কম বিক্রি হয়। এভাবেই চলছে লিচুর বাজার। দাম বেশি থাকায় ক্রেতারাও পরিমাণে কম কিনছেন বলে জানা গেছে।

ক্রেতারা জানান, লিচু এখন শৌখিন ফলে পরিণত হয়েছে। ১০০টি লিচু ২৫০ টাকা থেকে শুরু করে ৩২০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। এতো দাম দিয়ে এই লিচু একবারের জায়গায় দুইবার আর কেনা হয় না। জেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, লিচুর দোকানে বিক্রেতাদের হাঁক-ডাক। ৫০ ও ১০০টি লিচুর একেকটি আঁটি করা আছে। ১০০টি লিচু (প্রকার ভেদে) ২৫০ টাকা থেকে ৩২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। একটু বড় সাইজের লিচু ৩২০ টাকা প্রতি ১০০টি এবং অন্যান্যগুলো ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। জেলার বাজারগুলোতে বর্তমানে ঈশ্বরদী ও যশোর এলাকার লিচু বেশি পাওয়া যাচ্ছে। এরপর দিনাজপুরের লিচু আসবে। সেগুলোর দাম আরও বেশি হবে বলে জানান বিক্রেতারা।

বিক্রেতারা জানান, স্থানভেদে বিক্রি কম-বেশি হয়ে থাকে। তবে বিক্রির পরিমাণ খুব যে বেশি তা নয়। কোনো কোনো দিন বিক্রি খুবই কম হয়। সেক্ষেত্রে লোকসান দিয়েও লিচু বিক্রি করতে হয়। ২৫০ টাকার মধ্যে লিচু বেশি বিক্রি হয়ে থাকে। ৩০০ বেশি দামের লিচু ক্রেতারা কিনতে চান না। তাছাড়া ৫০ পিচের আঁটি বেশি বিক্রি হয়।

সর্বাধিক পঠিত

লিচুর দাম বেশি হওয়ায় না কিনে ফিরে যাচ্ছেন অনেকে

আপডেট: ০৮:২৬:০৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ মে ২০২৩

সূর্যোদয় প্রতিনিধি : মাদারীপুরের বাজারগুলোতে মৌসুমি ফল লিচুর আমদানি বেড়েছে। ফলের বাজার থেকে শুরু করে হাট-বাজার, এমনকি রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ঝুড়িতে করে বেশ অনেক যায়গাতেই বিক্রি করা হচ্ছে।

কিন্তু বাজারে প্রচুর পরিমাণে লিচুর সরবরাহ থাকলেও দাম এখনও অনেকটাই বেশি। অনেকেই শুধু দাম শুনে লিচু না কিনে ফিরে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন ক্রেতারা।
দাম বেশি হওয়ার কারনে এবারে লিচু ক্রেতাদের সংখ্যা তুলনামূলক কম। বিক্রিও আশানুরূপ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। একদিন বিক্রি বাড়লে, আরেকদিন খুবই কম বিক্রি হয়। এভাবেই চলছে লিচুর বাজার। দাম বেশি থাকায় ক্রেতারাও পরিমাণে কম কিনছেন বলে জানা গেছে।

ক্রেতারা জানান, লিচু এখন শৌখিন ফলে পরিণত হয়েছে। ১০০টি লিচু ২৫০ টাকা থেকে শুরু করে ৩২০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। এতো দাম দিয়ে এই লিচু একবারের জায়গায় দুইবার আর কেনা হয় না। জেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, লিচুর দোকানে বিক্রেতাদের হাঁক-ডাক। ৫০ ও ১০০টি লিচুর একেকটি আঁটি করা আছে। ১০০টি লিচু (প্রকার ভেদে) ২৫০ টাকা থেকে ৩২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। একটু বড় সাইজের লিচু ৩২০ টাকা প্রতি ১০০টি এবং অন্যান্যগুলো ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। জেলার বাজারগুলোতে বর্তমানে ঈশ্বরদী ও যশোর এলাকার লিচু বেশি পাওয়া যাচ্ছে। এরপর দিনাজপুরের লিচু আসবে। সেগুলোর দাম আরও বেশি হবে বলে জানান বিক্রেতারা।

বিক্রেতারা জানান, স্থানভেদে বিক্রি কম-বেশি হয়ে থাকে। তবে বিক্রির পরিমাণ খুব যে বেশি তা নয়। কোনো কোনো দিন বিক্রি খুবই কম হয়। সেক্ষেত্রে লোকসান দিয়েও লিচু বিক্রি করতে হয়। ২৫০ টাকার মধ্যে লিচু বেশি বিক্রি হয়ে থাকে। ৩০০ বেশি দামের লিচু ক্রেতারা কিনতে চান না। তাছাড়া ৫০ পিচের আঁটি বেশি বিক্রি হয়।