মোঃবিলাল উদ্দিন, কুয়েত ব্যুরো প্রধান: গ্যালারির দিকে তাকিয়ে মনেই হচ্ছিল না বাংলাদেশ ম্যাচটা খেলছে বিদেশের মাটিতে। কুয়েত সিটির জাবের আল আহমাদ স্টেডিয়াম যেন হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশের কোনো ভেন্যু। প্রবাসী বাংলাদেশিরা আসেন দলে দলে। তবে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে যাদের হোম এই স্টেডিয়াম, সেই ফিলিস্তিনের সমর্থকও ছিল চোখে পড়ার মতো।
যেখানে ফিলিস্তিনকে মুক্ত করার জন্য অনেক প্লে কার্ড নিয়ে আসেন সমর্থকেরা। সেই সঙ্গে তাঁরা এসেছিলেন ফিলিস্তিনের জয় দেখতেও। হতাশ হতে হয়নি ফিলিস্তিন সমর্থকদের। বাংলাদেশের বিপক্ষে তাঁদের দল তুলে নিয়েছে ৫-০ গোলের বিশাল এক জয়। এর আগে বাংলাদেশের বিপক্ষে ফিলিস্তিন এত বড় ব্যবধানে কখনো জেতেনি। আগের ৬ লড়াইয়ে প্রথমটিই শুধু ড্র হয়েছিল। পরের সব ম্যাচেই হার বাংলাদেশের। তবে বাংলাদেশের বিপক্ষে আগে কখনো এক ম্যাচে দুই গোলের বেশি করতে পারেনি ফিলিস্তিন। আজ কিছুক্ষণ আগে শেষ হওয়া দুদলের লড়াইটা হয়ে থাকলে ব্যতিক্রম। বাংলাদেশ ভাবতেই পারেনি এভাবে পাঁচ গোলের বড় হারের জ্বালা নিয়ে কুয়েত থেকে ফিরতে হবে দেশে। প্রথমার্ধের শেষ দিকে ২ গোল খেয়ে বসে বাংলাদেশপ্রথমার্ধের শেষ দিকে ২ গোল খেয়ে বসে বাংলাদেশ তবে এই ম্যাচের প্রথম ৪০ মিনিট বাংলাদেশ লড়েছে বেশ ভালোই।
তৈরি করেছে গোলের সুযোগও। ফয়সাল আহমেদের ক্রসে রাকিব জায়গা মতো থাকলে গোল হতে পারতো। ফয়সালের কাটব্যাকে সোহেল রানা ছিলেন ফাঁকায়। কিন্তু পোস্টে শট নেওয়ার জন্য সুবিধাজনক জায়গায় থেকেও সোহেল অবিশ্বাস্যভাবে বাইরে মারেন