১০:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ১২ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টাঙ্গাইলের প্রশাসনকে তোয়াক্কা না করেই চলছে মাটি কাটার উৎসব

  • আপডেট: ১০:২২:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৪
  • 114

টাঙ্গাইল (মির্জাপুর) প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের বিভিন্ন স্থানে প্রশাসনের তোয়াক্কা না করেই চলছে মাটি কাটার উৎসব। ফসলি জমির মাঝে ভেকু যার কারনে নষ্ট হচ্ছে রাস্তাঘাট। ডোবায় পরিনত হচ্ছে পুকুর বেকার হচ্ছে কৃষক। উপজেলার মির্জাপুরে উয়ার্শী ইউনিয়ন সাফর্তা গ্রামে দেখা যায়, খননযন্ত্র দিয়ে মাটি দিনভরে মাটি বিক্রি হচ্ছে। মাহিন্দ্র ট্রাক দিয়ে ফসলি জমির সাথে হুমকির মুখে রাস্তাঘাট। যার কারনে কষ্ট সাধ্যের পার করতে হচ্ছে ইউনিয়ন এর ৩টি গ্রামের। ধোলাবালুতে ছেয়ে গেছে এলাকাগুলো যার কারনে চলাচলের মাঝেও পার করতে হচ্ছে খৈল-সিন্দুর, হালুয়াপাড়া, এবং কাওলজানির মানুষের।

এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, রাস্তাঘাট নষ্ট হইতাছে ধোলাবালিতে চলতেও সমস্যা হয়। সরজমিনে দেখা যায়, খনন যান্ত্রিক দিয়ে ফসলি জমি খনন করছে মাটি যার ফলে নষ্ট হচ্ছে আবাদি জমি। ৪ ফসলি জমির উপর দিয়ে মাহিন্দ্র চলায় নষ্ট হচ্ছে জমি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাকিব খান জানান, এখানে আমরা মাটি কাটছি না, কাটছে মনির খান। কথা বলতে চাইলে ফোন ধরিয়ে মনির খান এর ভাই কামাল খানের কাছে তিনি জানান, আমাদের বাড়িতে মাটি পরছে। এবং প্রশাসন কে ম্যানেজ করেই চালাচ্ছি।

এবিষয়ে মির্জাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি)  মাসুদুর রহমান জানান, অতি দ্রুত ব্যাবস্থা নেয়া হবে আমি চেয়ারম্যানকে বলে দিচ্ছি বন্ধ করে দেয়ার জন্য। প্রশাসন কখনো মাটি কাটায় ম্যানেজ হয় নি। মাটি কাটার বিষয়ে জানতে চাইলে ইউপি চেয়ারম্যান মাহাবুব আলম মল্লিক বলেন এ বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই।

সর্বাধিক পঠিত

চট্টগ্রাম কারাগারে স্বেচ্ছাসেবক লীগে নেতার মৃত্যু

টাঙ্গাইলের প্রশাসনকে তোয়াক্কা না করেই চলছে মাটি কাটার উৎসব

আপডেট: ১০:২২:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৪

টাঙ্গাইল (মির্জাপুর) প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের বিভিন্ন স্থানে প্রশাসনের তোয়াক্কা না করেই চলছে মাটি কাটার উৎসব। ফসলি জমির মাঝে ভেকু যার কারনে নষ্ট হচ্ছে রাস্তাঘাট। ডোবায় পরিনত হচ্ছে পুকুর বেকার হচ্ছে কৃষক। উপজেলার মির্জাপুরে উয়ার্শী ইউনিয়ন সাফর্তা গ্রামে দেখা যায়, খননযন্ত্র দিয়ে মাটি দিনভরে মাটি বিক্রি হচ্ছে। মাহিন্দ্র ট্রাক দিয়ে ফসলি জমির সাথে হুমকির মুখে রাস্তাঘাট। যার কারনে কষ্ট সাধ্যের পার করতে হচ্ছে ইউনিয়ন এর ৩টি গ্রামের। ধোলাবালুতে ছেয়ে গেছে এলাকাগুলো যার কারনে চলাচলের মাঝেও পার করতে হচ্ছে খৈল-সিন্দুর, হালুয়াপাড়া, এবং কাওলজানির মানুষের।

এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, রাস্তাঘাট নষ্ট হইতাছে ধোলাবালিতে চলতেও সমস্যা হয়। সরজমিনে দেখা যায়, খনন যান্ত্রিক দিয়ে ফসলি জমি খনন করছে মাটি যার ফলে নষ্ট হচ্ছে আবাদি জমি। ৪ ফসলি জমির উপর দিয়ে মাহিন্দ্র চলায় নষ্ট হচ্ছে জমি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাকিব খান জানান, এখানে আমরা মাটি কাটছি না, কাটছে মনির খান। কথা বলতে চাইলে ফোন ধরিয়ে মনির খান এর ভাই কামাল খানের কাছে তিনি জানান, আমাদের বাড়িতে মাটি পরছে। এবং প্রশাসন কে ম্যানেজ করেই চালাচ্ছি।

এবিষয়ে মির্জাপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি)  মাসুদুর রহমান জানান, অতি দ্রুত ব্যাবস্থা নেয়া হবে আমি চেয়ারম্যানকে বলে দিচ্ছি বন্ধ করে দেয়ার জন্য। প্রশাসন কখনো মাটি কাটায় ম্যানেজ হয় নি। মাটি কাটার বিষয়ে জানতে চাইলে ইউপি চেয়ারম্যান মাহাবুব আলম মল্লিক বলেন এ বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই।