০৬:২১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫, ১২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

খাগড়াছড়ির দীঘিনালা-সাজেক সড়কে পর্যটকবাহী গাড়িতে গুলি

  • আপডেট: ০৪:৩০:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 74

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: খাগড়াছড়ির সাজেক সড়কের শুকনাছড়ি এলাকায় পর্যটকবাহী গাড়িতে গুলিবর্ষনের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় কেউ হতাহত হননি।
তবে একই স্থানে সে সময় পর্যটকবাহী একটি মাহেন্দ্র, একটি পিকআপ এবং একটি প্রাইভেটকার ভাঙচুর করা হয়েছে।

১৮ ডিসেম্বর সোমবার ১২টায় এই ঘটনা ঘটে। দীঘিনালা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ নুরুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা পর্যটকবাহী গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। তিনি জানান, ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে সেনাবাহিনী ও পুলিশ গিয়ে পর্যটকসহ গাড়িগুলো উদ্ধার করে সেনাবাহিনীর বাঘাইহাট জোনে নিয়ে আসে। উল্লেখ্য, গত ১১ ডিসেম্বর রাতে জেলার পানছড়ি উপজেলার লোগাং ইউনিয়নের অনিলপাড়া গ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় ইউপিডিএফ-এর চার নেতাকর্মী নিহত হন। এর প্রতিবাদে জেলায় সকাল-সন্ধ্যা অবরোধ ডেকেছে ইউপিডিএফ।

এদিকে, অবরোধের কারণে আন্তঃজেলা ও জেলার অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোয় সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। দূরপাল্লার কোনো গাড়ি ছেড়ে যায়নি। শহরের ভেতরে স্বল্প সংখ্যক ইজিবাইক ও মোটরসাইকেল চলাচল করলেও শহরতলীতে কঠোরভাবে চলছে সড়ক অবরোধ। অবরোধের সমর্থনে ভোরে জেলা সদরের স্বনির্ভর, ফায়ার সার্ভিস এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে ইউপিডিএফ সমর্থকরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে পিকেটিং করে।

সর্বাধিক পঠিত

খাগড়াছড়ির দীঘিনালা-সাজেক সড়কে পর্যটকবাহী গাড়িতে গুলি

আপডেট: ০৪:৩০:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: খাগড়াছড়ির সাজেক সড়কের শুকনাছড়ি এলাকায় পর্যটকবাহী গাড়িতে গুলিবর্ষনের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় কেউ হতাহত হননি।
তবে একই স্থানে সে সময় পর্যটকবাহী একটি মাহেন্দ্র, একটি পিকআপ এবং একটি প্রাইভেটকার ভাঙচুর করা হয়েছে।

১৮ ডিসেম্বর সোমবার ১২টায় এই ঘটনা ঘটে। দীঘিনালা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ নুরুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা পর্যটকবাহী গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। তিনি জানান, ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে সেনাবাহিনী ও পুলিশ গিয়ে পর্যটকসহ গাড়িগুলো উদ্ধার করে সেনাবাহিনীর বাঘাইহাট জোনে নিয়ে আসে। উল্লেখ্য, গত ১১ ডিসেম্বর রাতে জেলার পানছড়ি উপজেলার লোগাং ইউনিয়নের অনিলপাড়া গ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় ইউপিডিএফ-এর চার নেতাকর্মী নিহত হন। এর প্রতিবাদে জেলায় সকাল-সন্ধ্যা অবরোধ ডেকেছে ইউপিডিএফ।

এদিকে, অবরোধের কারণে আন্তঃজেলা ও জেলার অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোয় সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। দূরপাল্লার কোনো গাড়ি ছেড়ে যায়নি। শহরের ভেতরে স্বল্প সংখ্যক ইজিবাইক ও মোটরসাইকেল চলাচল করলেও শহরতলীতে কঠোরভাবে চলছে সড়ক অবরোধ। অবরোধের সমর্থনে ভোরে জেলা সদরের স্বনির্ভর, ফায়ার সার্ভিস এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে ইউপিডিএফ সমর্থকরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে পিকেটিং করে।