Dhaka ০৯:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জাপানি তিন সন্তানের মধ্যে মায়ের কাছে দুইজন বাবার কাছে একজন

তপন তালুকদার: জাপানি বংশোদ্ভুত সেই তিন শিশুকে নিয়ে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। জাপানি তিন সন্তানের মধ্যে মায়ের কাছে দুইজন বাবার কাছে একজন। হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী বড় মেয়ে জেসমিন মালিকা ও তার ছোট বোন তাদের জাপানি মা নাকানো এরিকোর কাছে থাকবে। আর মেজ মেয়ে লাইলা লিনা বাংলাদেশি বাবা ইমরান শরীফের কাছে থাকবে।

১৩ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার বিচারপতি মামনুন রহমানের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। বড় মেয়েকে নিয়ে মা নাকানো এরিকো জাপানে যেতে পারবেন বলেও রায়ে বলা হয়েছে। গত বছর ২৯ জানুয়ারি ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত সহকারী জজ ও পারিবারিক আদালতের বিচারক দুরদানা রহমান বাবা ইমরান শরীফের করা মামলা খারিজ করে জাপানি বংশোদ্ভুত ওই দুই শিশু মায়ের জিম্মায় থাকবে মর্মে রায় দেন। এ রায়ে সংক্ষুদ্ধ হয়ে আপিল করেন ইমরান শরীফ। ঢাকার পারিবারিক আপিল আদালতের তৎকালীন বিচারক এ এইচ এম হাবিবুর রহমান ভূঁইয়ার আদালত গত ১১ জুলাই বাবার করা আপিল খারিজ করে পারিবারিক আদালতের রায় বহাল রাখেন। অর্থাৎ ওই দুই শিশু মায়ের কাছেই থাকবে। এরপর বাবা ইমরান শরীফ উচ্চ আদালতে আসেন।

Tag :

রাষ্ট্রপতির বাসভবনের সামনের নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে ফেলার চেষ্টা

জাপানি তিন সন্তানের মধ্যে মায়ের কাছে দুইজন বাবার কাছে একজন

Update Time : ০১:২৩:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

তপন তালুকদার: জাপানি বংশোদ্ভুত সেই তিন শিশুকে নিয়ে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। জাপানি তিন সন্তানের মধ্যে মায়ের কাছে দুইজন বাবার কাছে একজন। হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী বড় মেয়ে জেসমিন মালিকা ও তার ছোট বোন তাদের জাপানি মা নাকানো এরিকোর কাছে থাকবে। আর মেজ মেয়ে লাইলা লিনা বাংলাদেশি বাবা ইমরান শরীফের কাছে থাকবে।

১৩ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার বিচারপতি মামনুন রহমানের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। বড় মেয়েকে নিয়ে মা নাকানো এরিকো জাপানে যেতে পারবেন বলেও রায়ে বলা হয়েছে। গত বছর ২৯ জানুয়ারি ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত সহকারী জজ ও পারিবারিক আদালতের বিচারক দুরদানা রহমান বাবা ইমরান শরীফের করা মামলা খারিজ করে জাপানি বংশোদ্ভুত ওই দুই শিশু মায়ের জিম্মায় থাকবে মর্মে রায় দেন। এ রায়ে সংক্ষুদ্ধ হয়ে আপিল করেন ইমরান শরীফ। ঢাকার পারিবারিক আপিল আদালতের তৎকালীন বিচারক এ এইচ এম হাবিবুর রহমান ভূঁইয়ার আদালত গত ১১ জুলাই বাবার করা আপিল খারিজ করে পারিবারিক আদালতের রায় বহাল রাখেন। অর্থাৎ ওই দুই শিশু মায়ের কাছেই থাকবে। এরপর বাবা ইমরান শরীফ উচ্চ আদালতে আসেন।