Dhaka ০১:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দুবাইয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেটে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

মুহাম্মদ এরশাদুল হক, দুবাই থেকে : বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, দুবাই ও উত্তর আমিরাতের উদ্যোগে বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ-২০২৪ উদযাপন করা হয়েছে। গত ১২ অক্টোবর কনস্যুলেটের কনফারেন্স রুমে দিবসটিতে সকালে শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়। কনসাল জেনারেল মুহাম্মদ রাশেদুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে কনস্যুলেটের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী, অংশগ্রহণকারী শিশু-কিশোর ও তাদের অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কাউন্সিলর ও দূতালয় প্রধান মুহাম্মদ আশফাক হোসেইন। পুরস্কার বিতরণ পর্বে প্রত্যেকের আঁকা ছবি প্রদর্শন করা হয় এবং শিশুদের পুরস্কার হিসেবে উপহার ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। সভাপতির বক্তব্যে কনসাল জেনারেল মো. রাশেদুজ্জামান বলেন, জাতিসংঘ ঘোষিত বিশ্ব শিশু দিবস পালনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে অভিভাবকদের মধ্যে শিশুদের যত্ন, শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক বিকাশ সাধনে ভূমিকা পালনের বিষয়ে সচেতনতা তৈরি, সেই সাথে শিশুদের বিশেষ গুরুত্ব প্রদান। শেষে অংশগ্রহণকারী সকল শিশুকে নিয়ে ফটোসেশন করা হয় এবং শিশুদের আপ্যায়ন করা হয়।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

হত্যাচেষ্টা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে ব্যারিস্টার সুমন

দুবাইয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেটে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

Update Time : ০১:৫০:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪

মুহাম্মদ এরশাদুল হক, দুবাই থেকে : বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, দুবাই ও উত্তর আমিরাতের উদ্যোগে বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ-২০২৪ উদযাপন করা হয়েছে। গত ১২ অক্টোবর কনস্যুলেটের কনফারেন্স রুমে দিবসটিতে সকালে শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়। কনসাল জেনারেল মুহাম্মদ রাশেদুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে কনস্যুলেটের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী, অংশগ্রহণকারী শিশু-কিশোর ও তাদের অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কাউন্সিলর ও দূতালয় প্রধান মুহাম্মদ আশফাক হোসেইন। পুরস্কার বিতরণ পর্বে প্রত্যেকের আঁকা ছবি প্রদর্শন করা হয় এবং শিশুদের পুরস্কার হিসেবে উপহার ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। সভাপতির বক্তব্যে কনসাল জেনারেল মো. রাশেদুজ্জামান বলেন, জাতিসংঘ ঘোষিত বিশ্ব শিশু দিবস পালনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে অভিভাবকদের মধ্যে শিশুদের যত্ন, শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক বিকাশ সাধনে ভূমিকা পালনের বিষয়ে সচেতনতা তৈরি, সেই সাথে শিশুদের বিশেষ গুরুত্ব প্রদান। শেষে অংশগ্রহণকারী সকল শিশুকে নিয়ে ফটোসেশন করা হয় এবং শিশুদের আপ্যায়ন করা হয়।