Dhaka ০৩:০৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জায়গা দখল করতে করতে পাহাড়তলী বধ্যভূমিকে সংকুচিত করে ফেলেছে: চসিক মেয়র

চট্টগ্রাম প্রতিবেদক : গণহত্যা দিবস উপলক্ষ্যে শনিবার (২৫ মার্চ) চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ভূমি খেকোরা জায়গা দখল করতে করতে পাহাড়তলী বধ্যভূমিকে সংকুচিত করে ফেলেছে। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এই ষড়যন্ত্র মেনে নিবো না এবং এহেন ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কাউন্সিলরদের নেতৃত্বে গণ-আন্দোলন গড়ে তুলব। এছাড়া চট্টগ্রামের অন্য যেসব বধ্যভূমি বেদখল হয়ে আছে সেগুলোও উদ্ধার করে স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের উদ্যোগ নিতে হবে।
স্বাধীনতাবিরোধীদের সমালোচনা করে মেয়র বলেন, এই বধ্যভূমিতে অসংখ্য নিরীহ বাঙালিকে হত্যা করে স্বাধীনতাবিরোধীরা। সেই পাকিস্তান আজ দেউলিয়াত্বের পথে। আর বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের রোলমডেলে পরিণত হয়েছে। যারা একাত্তরে স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল তারাই এখন বধ্যভূমি দখল করছে, ধর্মীয় অপব্যাখ্যা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরোধিতা করছে। এসময় মেয়র বধ্যভূমি পরিদর্শন করেন এবং বধ্যভূমির উন্নয়নে কর্মকর্তাদের দিক নির্দেশনা দেন। সিটি মেয়রের সাথে আরো উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, কাউন্সিলর ড. নিছার উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, হাসান মুরাদ বিপ্লব, মো. জহুরুল আলম জসিম, মো. ওয়াসিম উদ্দিন চৌধুরী, মোহাম্মদ ইসমাইল, আবুল হাসনাত মো. বেলাল, মো. আবদুস সালাম, পুলক খাস্তগীর, সচিব খালেদ মাহমুদ, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার, প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, শিক্ষা কর্মকর্তা উজালা রানী চাকমা, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম, তত্বাবদায়ক প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাশ, উপসচিব আশেক রসুল চৌধুরী টিপুসহ আরও অনেকে।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

ঢাকা টু আগরতলা লংমার্চের ঘোষণা বিএনপির ৩ অঙ্গ-সহযোগী সংগঠন

জায়গা দখল করতে করতে পাহাড়তলী বধ্যভূমিকে সংকুচিত করে ফেলেছে: চসিক মেয়র

Update Time : ০৬:৩৩:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ মার্চ ২০২৩

চট্টগ্রাম প্রতিবেদক : গণহত্যা দিবস উপলক্ষ্যে শনিবার (২৫ মার্চ) চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ভূমি খেকোরা জায়গা দখল করতে করতে পাহাড়তলী বধ্যভূমিকে সংকুচিত করে ফেলেছে। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এই ষড়যন্ত্র মেনে নিবো না এবং এহেন ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কাউন্সিলরদের নেতৃত্বে গণ-আন্দোলন গড়ে তুলব। এছাড়া চট্টগ্রামের অন্য যেসব বধ্যভূমি বেদখল হয়ে আছে সেগুলোও উদ্ধার করে স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের উদ্যোগ নিতে হবে।
স্বাধীনতাবিরোধীদের সমালোচনা করে মেয়র বলেন, এই বধ্যভূমিতে অসংখ্য নিরীহ বাঙালিকে হত্যা করে স্বাধীনতাবিরোধীরা। সেই পাকিস্তান আজ দেউলিয়াত্বের পথে। আর বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের রোলমডেলে পরিণত হয়েছে। যারা একাত্তরে স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল তারাই এখন বধ্যভূমি দখল করছে, ধর্মীয় অপব্যাখ্যা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরোধিতা করছে। এসময় মেয়র বধ্যভূমি পরিদর্শন করেন এবং বধ্যভূমির উন্নয়নে কর্মকর্তাদের দিক নির্দেশনা দেন। সিটি মেয়রের সাথে আরো উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, কাউন্সিলর ড. নিছার উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, হাসান মুরাদ বিপ্লব, মো. জহুরুল আলম জসিম, মো. ওয়াসিম উদ্দিন চৌধুরী, মোহাম্মদ ইসমাইল, আবুল হাসনাত মো. বেলাল, মো. আবদুস সালাম, পুলক খাস্তগীর, সচিব খালেদ মাহমুদ, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার, প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, শিক্ষা কর্মকর্তা উজালা রানী চাকমা, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম, তত্বাবদায়ক প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাশ, উপসচিব আশেক রসুল চৌধুরী টিপুসহ আরও অনেকে।