১১:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ২৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশের রক্ষা ও সমৃদ্ধির জন্য সেনাবাহিনী সর্বদা এক শক্তিশালী স্তম্ভ: সেনাপ্রধান

  • আপডেট: ১১:৪০:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫
  • 31

সূর্যোদয় প্রতিবেদক : বাংলাদেশের রক্ষা ও সমৃদ্ধির জন্য সেনাবাহিনী সর্বদা এক শক্তিশালী স্তম্ভ হিসেবে অবস্থান করছে। ২৫ মার্চ মঙ্গলবার ঢাকা সেনানিবাসস্থ আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, সমরে আমরা, শান্তিতে আমরা, সর্বত্র আমরা দেশের তরে – যা দেশের রক্ষা, শান্তি ও সমৃদ্ধির প্রতিচ্ছবি এই কথা ঘোষণা করেন। অনুষ্ঠানটি জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যোদ্ধা ও শহীদ যোদ্ধাদের পরিবারকে সম্মান জানানোর জন্য আয়োজিত হয়। অনুষ্ঠানে ৭২ জন আহত যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সেনাপ্রধান তাঁর বক্তব্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে দেশের ইতিহাসের এক যুগান্তকারী ঘটনা হিসেবে উল্লেখ করে, তরুণ সমাজের উদ্দীপনা ও ন্যায়সংগত দাবির প্রতি তাঁদের অনুপ্রেরণাকে জাতির গর্ব হিসেবে চিহ্নিত করেন। তিনি আরও বলেন, দেশপ্রেম, জাতীয়তাবোধ, সততা, মানবিকতা ও নিয়মানুবর্তিতার সমন্বয়ে সবাই একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করলে, আমাদের দেশ সমৃদ্ধির শিখরে আরোহণ করে একটি সুখী ও সমৃদ্ধ জাতিতে পরিণত হবে। সেনাপ্রধান সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বপ্ন পূরণের জন্য একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান। এছাড়া, সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ও নিহত যোদ্ধাদের প্রতিটি পরিবারের প্রতি আর্থিক সহযোগিতার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, যা তাঁদের পেশাদার সাহসিকতা ও আত্মত্যাগকে সম্মান জানানোর এক বাস্তব প্রয়াস।

সর্বাধিক পঠিত

সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদের দেশত্যাগে দুই জন বরখাস্ত

বাংলাদেশের রক্ষা ও সমৃদ্ধির জন্য সেনাবাহিনী সর্বদা এক শক্তিশালী স্তম্ভ: সেনাপ্রধান

আপডেট: ১১:৪০:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫

সূর্যোদয় প্রতিবেদক : বাংলাদেশের রক্ষা ও সমৃদ্ধির জন্য সেনাবাহিনী সর্বদা এক শক্তিশালী স্তম্ভ হিসেবে অবস্থান করছে। ২৫ মার্চ মঙ্গলবার ঢাকা সেনানিবাসস্থ আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, সমরে আমরা, শান্তিতে আমরা, সর্বত্র আমরা দেশের তরে – যা দেশের রক্ষা, শান্তি ও সমৃদ্ধির প্রতিচ্ছবি এই কথা ঘোষণা করেন। অনুষ্ঠানটি জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যোদ্ধা ও শহীদ যোদ্ধাদের পরিবারকে সম্মান জানানোর জন্য আয়োজিত হয়। অনুষ্ঠানে ৭২ জন আহত যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সেনাপ্রধান তাঁর বক্তব্যে জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে দেশের ইতিহাসের এক যুগান্তকারী ঘটনা হিসেবে উল্লেখ করে, তরুণ সমাজের উদ্দীপনা ও ন্যায়সংগত দাবির প্রতি তাঁদের অনুপ্রেরণাকে জাতির গর্ব হিসেবে চিহ্নিত করেন। তিনি আরও বলেন, দেশপ্রেম, জাতীয়তাবোধ, সততা, মানবিকতা ও নিয়মানুবর্তিতার সমন্বয়ে সবাই একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করলে, আমাদের দেশ সমৃদ্ধির শিখরে আরোহণ করে একটি সুখী ও সমৃদ্ধ জাতিতে পরিণত হবে। সেনাপ্রধান সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বপ্ন পূরণের জন্য একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান। এছাড়া, সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ও নিহত যোদ্ধাদের প্রতিটি পরিবারের প্রতি আর্থিক সহযোগিতার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, যা তাঁদের পেশাদার সাহসিকতা ও আত্মত্যাগকে সম্মান জানানোর এক বাস্তব প্রয়াস।