Dhaka ০৫:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ৯ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কক্সবাজারের টেকনাফে ভারী বর্ষণে শতাধিক গ্রাম প্লাবিত

  • Reporter Name
  • Update Time : ১২:৪২:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন ২০২৪
  • 54

টেকনাফ সংবাদদাতা: কক্সবাজারের টেকনাফে টানা ভারী বর্ষণের প্রভাবে শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে ঘরবাড়ি, অসংখ্য ফসলি জমি, মাছের ঘের, গবাদিপশুর খামার পানিতে তলিয়ে গেছে। গত ১৮ জুন মঙ্গলবার রাত থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টি ১৯ জুন বুধবার বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকায় পাহাড়ি ঢল, নদ-নদী ও খালের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় উপজেলার নিম্নাঞ্চল গুলো পানিতে ডুবে গেছে। এদিকে ভারী বর্ষণের প্রভাবে পাহাড়ধসের আশঙ্কায় পাহাড়ের পাদদেশে ও পাহাড়ে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে চলে আসার জন্য উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সতর্ক করা হয়েছে। জানাগেছে, হ্নীলা ইউনিয়নে ১২ গ্রামের ৪ হাজারের বেশি পরিবার পানিবন্দি রয়েছে। এসব গ্রামের চলাচলের রাস্তা পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। মূলত সীমান্ত সড়কের স্লুইচ গেইট থেকে বৃষ্টির পানি পর্যাপ্ত পরিমাণে বের হতে না পারায় এসব এলাকা মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়ে স্থানীয় এক জনপ্রতিনিধি জানান। অতিরিক্ত বৃষ্টিতে বাড়িতে পানি ঢুকে গেছে। এতে সাধারণের ভোগান্তি বেড়েছে। এব্যাপারে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, ভারী বর্ষণের ফলে কিছু গ্রামে মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। আমরা তাদের খোঁজ খবর নিচ্ছি। পাশাপাশি ভারী বৃষ্টির কারণে পাহাড় ধসের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই সকাল থেকে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারীদের অন্যত্র সরে যেতে বলা হয়েছে। এজন্য আশ্রয়কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

Tag :

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা দুই বছর বাড়িয়েছে সরকার

কক্সবাজারের টেকনাফে ভারী বর্ষণে শতাধিক গ্রাম প্লাবিত

Update Time : ১২:৪২:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন ২০২৪

টেকনাফ সংবাদদাতা: কক্সবাজারের টেকনাফে টানা ভারী বর্ষণের প্রভাবে শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে ঘরবাড়ি, অসংখ্য ফসলি জমি, মাছের ঘের, গবাদিপশুর খামার পানিতে তলিয়ে গেছে। গত ১৮ জুন মঙ্গলবার রাত থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টি ১৯ জুন বুধবার বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকায় পাহাড়ি ঢল, নদ-নদী ও খালের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় উপজেলার নিম্নাঞ্চল গুলো পানিতে ডুবে গেছে। এদিকে ভারী বর্ষণের প্রভাবে পাহাড়ধসের আশঙ্কায় পাহাড়ের পাদদেশে ও পাহাড়ে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে চলে আসার জন্য উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সতর্ক করা হয়েছে। জানাগেছে, হ্নীলা ইউনিয়নে ১২ গ্রামের ৪ হাজারের বেশি পরিবার পানিবন্দি রয়েছে। এসব গ্রামের চলাচলের রাস্তা পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। মূলত সীমান্ত সড়কের স্লুইচ গেইট থেকে বৃষ্টির পানি পর্যাপ্ত পরিমাণে বের হতে না পারায় এসব এলাকা মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়ে স্থানীয় এক জনপ্রতিনিধি জানান। অতিরিক্ত বৃষ্টিতে বাড়িতে পানি ঢুকে গেছে। এতে সাধারণের ভোগান্তি বেড়েছে। এব্যাপারে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, ভারী বর্ষণের ফলে কিছু গ্রামে মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। আমরা তাদের খোঁজ খবর নিচ্ছি। পাশাপাশি ভারী বৃষ্টির কারণে পাহাড় ধসের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই সকাল থেকে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারীদের অন্যত্র সরে যেতে বলা হয়েছে। এজন্য আশ্রয়কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে।