Dhaka ০৪:০৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ২৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রশাসনের নীরব ভূমিকায় ফটিকছড়ির দাঁতমারায় কৃষিজমিতে গড়ে উঠছে বসতবাড়ি

  • আপডেট: ০৮:৪৮:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ মে ২০২৪
  • 95

চট্টগ্রাম প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অমান্য করে ফটিকছড়ির দাঁতমারায় অবাধে কৃষিজমি ভরাট করা হচ্ছে। জানাগেছে, ফটিকছড়ি উপজেলা প্রশাসনের নীরব ভূমিকায় কৃষিজমিতে নির্বিচারে বসতঘর গড়ে উঠছে। উপজেলার দাঁতমারা ইউনিয়নের দাঁতমারা বাজারের উত্তর পাশে প্রবাসী সাইফুল ইসলাম তার ফসলি জমিতে বিশাল অট্টলিকা তৈরী করছে।

অব্যাহতভাবে এ অবস্থা চলতে থাকলে ফসল উৎপাদন কমে আসার আশঙ্কা রয়েছে। সরেজমিনে জানা যায়, মৌসুমে বিভিন্ন জাতের চাষাবাদ হতো, সে জমিতে বহুতল ভবন গড়ে উঠছে।

এব্যাপারে উপজেলা প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে ফটিকছড়ি উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিনকে বার বার জানানোর পরেও তিনি কোন পদক্ষেপ গ্রহন করেননি। তিনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানালেও দীর্ঘ ১ মাসেও তিনি কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। ফলে প্রবাসী সাইফুল ইসলাম তার ফসলি জমিতে বিশাল অট্টলিকা তৈরী করে নেয় এই অল্প সময়ের মধ্যে।

উল্লেখ্য, কৃষি বিভাগের মতে প্রতি বছর দেশে এক শতাংশ হারে কৃষিজমি হ্রাস পাচ্ছে। এর সঙ্গে নাগরিক জীবনের নানা অনুষঙ্গে ও মানবসৃষ্ট কর্মকাণ্ডে চিরচেনা প্রাকৃতিক পরিবেশ হারিয়ে যাচ্ছে। ফলে কৃষি উৎপাদন ও মাছের আবাসস্থল বিলীন হচ্ছে। কৃষিজমি সুরক্ষা ও ভূমি ব্যবহার আইন কার্যকরের অভাবে আবাদি কৃষিজমি নষ্ট হচ্ছে।

সর্বাধিক পঠিত

সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের ঘটনায় ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব

প্রশাসনের নীরব ভূমিকায় ফটিকছড়ির দাঁতমারায় কৃষিজমিতে গড়ে উঠছে বসতবাড়ি

আপডেট: ০৮:৪৮:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ মে ২০২৪

চট্টগ্রাম প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অমান্য করে ফটিকছড়ির দাঁতমারায় অবাধে কৃষিজমি ভরাট করা হচ্ছে। জানাগেছে, ফটিকছড়ি উপজেলা প্রশাসনের নীরব ভূমিকায় কৃষিজমিতে নির্বিচারে বসতঘর গড়ে উঠছে। উপজেলার দাঁতমারা ইউনিয়নের দাঁতমারা বাজারের উত্তর পাশে প্রবাসী সাইফুল ইসলাম তার ফসলি জমিতে বিশাল অট্টলিকা তৈরী করছে।

অব্যাহতভাবে এ অবস্থা চলতে থাকলে ফসল উৎপাদন কমে আসার আশঙ্কা রয়েছে। সরেজমিনে জানা যায়, মৌসুমে বিভিন্ন জাতের চাষাবাদ হতো, সে জমিতে বহুতল ভবন গড়ে উঠছে।

এব্যাপারে উপজেলা প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে ফটিকছড়ি উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিনকে বার বার জানানোর পরেও তিনি কোন পদক্ষেপ গ্রহন করেননি। তিনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানালেও দীর্ঘ ১ মাসেও তিনি কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। ফলে প্রবাসী সাইফুল ইসলাম তার ফসলি জমিতে বিশাল অট্টলিকা তৈরী করে নেয় এই অল্প সময়ের মধ্যে।

উল্লেখ্য, কৃষি বিভাগের মতে প্রতি বছর দেশে এক শতাংশ হারে কৃষিজমি হ্রাস পাচ্ছে। এর সঙ্গে নাগরিক জীবনের নানা অনুষঙ্গে ও মানবসৃষ্ট কর্মকাণ্ডে চিরচেনা প্রাকৃতিক পরিবেশ হারিয়ে যাচ্ছে। ফলে কৃষি উৎপাদন ও মাছের আবাসস্থল বিলীন হচ্ছে। কৃষিজমি সুরক্ষা ও ভূমি ব্যবহার আইন কার্যকরের অভাবে আবাদি কৃষিজমি নষ্ট হচ্ছে।