Dhaka ০৯:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪, ১০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বঙ্গভবনের সামনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার

আব্দুর রহমান মানিক : বঙ্গভবনের সামনে গত কয়েকদিনের তুলনায় আজ নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে। বিগত টানা তিনদিন বঙ্গভবনের সামনে বিক্ষোভ করলেও চতুর্থ দিনে কোনো বিক্ষোভকারীকে দেখা যায়নি আজ ২৫ অক্টোবর শুক্রবার দুপুরে। বঙ্গভবনের সরেজমিনে দেখা যায়, বিপুলসংখ্যক সেনা সদস্য, পুলিশ, র‌্যাব, এপিবিএন ও বিজিবির সদস্যরা নিরাপত্তায় অবস্থান করছেন। বঙ্গভবনে প্রবেশের সড়কে কাঁটাতার ও লোহার ব্যারিকেড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও কংক্রিটের ডিভাইডার দেওয়া হয়েছে বঙ্গভবনের প্রবেশ পথে। এতে বঙ্গভবনের সামনের সড়ক দিয়ে প্রবেশের রাস্তা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। সুত্র জানায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বঙ্গভবনের সামনে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। যেন অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো যায়। গত ২২ অক্টোবর মঙ্গলবার দুপুর থেকে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে বঙ্গভবনের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে ছাত্র-জনতা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ইনকিলাব মঞ্চ, গণঅধিকার পরিষদসহ বিভিন্ন ব্যানারে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বঙ্গভবনের সামনে বিক্ষোভ করেন। ওই দিন আন্দোলনকারীরা পুলিশের নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে বঙ্গভবনের ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে। এতে সাংবাদিক, শিক্ষার্থীসহ পাঁচজন আহত হন। পরে সেনাবাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

Tag :

বঙ্গভবনের সামনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার

Update Time : ০৩:৫৯:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪

আব্দুর রহমান মানিক : বঙ্গভবনের সামনে গত কয়েকদিনের তুলনায় আজ নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে। বিগত টানা তিনদিন বঙ্গভবনের সামনে বিক্ষোভ করলেও চতুর্থ দিনে কোনো বিক্ষোভকারীকে দেখা যায়নি আজ ২৫ অক্টোবর শুক্রবার দুপুরে। বঙ্গভবনের সরেজমিনে দেখা যায়, বিপুলসংখ্যক সেনা সদস্য, পুলিশ, র‌্যাব, এপিবিএন ও বিজিবির সদস্যরা নিরাপত্তায় অবস্থান করছেন। বঙ্গভবনে প্রবেশের সড়কে কাঁটাতার ও লোহার ব্যারিকেড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও কংক্রিটের ডিভাইডার দেওয়া হয়েছে বঙ্গভবনের প্রবেশ পথে। এতে বঙ্গভবনের সামনের সড়ক দিয়ে প্রবেশের রাস্তা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। সুত্র জানায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বঙ্গভবনের সামনে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। যেন অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো যায়। গত ২২ অক্টোবর মঙ্গলবার দুপুর থেকে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে বঙ্গভবনের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে ছাত্র-জনতা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ইনকিলাব মঞ্চ, গণঅধিকার পরিষদসহ বিভিন্ন ব্যানারে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বঙ্গভবনের সামনে বিক্ষোভ করেন। ওই দিন আন্দোলনকারীরা পুলিশের নিরাপত্তা ব্যারিকেড ভেঙে বঙ্গভবনের ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে। এতে সাংবাদিক, শিক্ষার্থীসহ পাঁচজন আহত হন। পরে সেনাবাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।