Dhaka ০৩:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ২৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অভিযানের পর রাজধানীর আড়ৎগুলোতে কমেছে চালের দাম

  • মিশু দাশ
  • আপডেট: ০৮:৪৮:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৪
  • 73

মিশু দাশ: রাজধানীসহ সারা দেশে বাড়তে থাকা সব ধরনের চালের দাম কমাতে সরকারের পক্ষ থেকে বাজারে অভিযান শুরু হয়। অভিযানের পর রাজধানীর আড়ৎগুলোয় চালের বস্তা প্রতি (৫০ কেজি) ৫০ টাকা করে কমে যায়। তবে আড়তের দাম কমলেও পাইকারি ও খুচরা বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি।

২২ জানুয়ারি সোমবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের পাইকারি চালের বাজারে দেখা যায়, প্রতি কেজি মিনিকেট ৬৮ থেকে ৭০, নাজিরশাইল ৬৬ থেকে ৭৮, স্বর্ণা (গুটি) ৪৮ থেকে ৫০, স্বর্ণা (পাইজাম) ৪৮ থেকে ৫০ ও মোটা আটাশ চাল ৫০ থেকে ৫২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

পূর্ব রাজাবাজারের খুচরা চাল বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, খুচরা বাজারে প্রতি কেজি নাজিরশাইল ৯০, মিনিকেট ৭৫, আটাশ ৬০ ও স্বর্ণা (গুটি) ৫৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নির্বাচনের আগে পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি মিনিকেট ৬৪ থেকে ৬৫, ভালো মানের নাজিরশাইল ৭৪ থেকে ৭৫, নিম্নমানের নাজিরশাইল ৬২ থেকে ৬৬, আটাশ চাল ৫০, স্বর্ণা (গুটি) ৪৭, স্বর্ণা (পাইজাম) ৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। নির্বাচনের পর হঠাৎ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যায় চালের দাম।

এর জন্য মিল মালিক ও মজুদদারদের দায়ী করছেন তারা। পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা জানান, সরকারের অভিযানের পর আড়ৎ থেকে চালের দাম বস্তা প্রতি ৫০ টাকা কমানো হয়েছে। কেজিতে কমেছে এক টাকা।

সর্বাধিক পঠিত

সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের ঘটনায় ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব

অভিযানের পর রাজধানীর আড়ৎগুলোতে কমেছে চালের দাম

আপডেট: ০৮:৪৮:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৪

মিশু দাশ: রাজধানীসহ সারা দেশে বাড়তে থাকা সব ধরনের চালের দাম কমাতে সরকারের পক্ষ থেকে বাজারে অভিযান শুরু হয়। অভিযানের পর রাজধানীর আড়ৎগুলোয় চালের বস্তা প্রতি (৫০ কেজি) ৫০ টাকা করে কমে যায়। তবে আড়তের দাম কমলেও পাইকারি ও খুচরা বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি।

২২ জানুয়ারি সোমবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের পাইকারি চালের বাজারে দেখা যায়, প্রতি কেজি মিনিকেট ৬৮ থেকে ৭০, নাজিরশাইল ৬৬ থেকে ৭৮, স্বর্ণা (গুটি) ৪৮ থেকে ৫০, স্বর্ণা (পাইজাম) ৪৮ থেকে ৫০ ও মোটা আটাশ চাল ৫০ থেকে ৫২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

পূর্ব রাজাবাজারের খুচরা চাল বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, খুচরা বাজারে প্রতি কেজি নাজিরশাইল ৯০, মিনিকেট ৭৫, আটাশ ৬০ ও স্বর্ণা (গুটি) ৫৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নির্বাচনের আগে পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি মিনিকেট ৬৪ থেকে ৬৫, ভালো মানের নাজিরশাইল ৭৪ থেকে ৭৫, নিম্নমানের নাজিরশাইল ৬২ থেকে ৬৬, আটাশ চাল ৫০, স্বর্ণা (গুটি) ৪৭, স্বর্ণা (পাইজাম) ৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। নির্বাচনের পর হঠাৎ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যায় চালের দাম।

এর জন্য মিল মালিক ও মজুদদারদের দায়ী করছেন তারা। পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা জানান, সরকারের অভিযানের পর আড়ৎ থেকে চালের দাম বস্তা প্রতি ৫০ টাকা কমানো হয়েছে। কেজিতে কমেছে এক টাকা।